খলশী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান এর বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও অর্থ আত্মসাধের অভিযোগ।
তথ্যচিত্রে, নিজস্ব প্রতিবেদক।
খলসি ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান সাবেক স্বৈরাচার শাসনামলের এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয়ের একান্ত সহযোগী ইউপি চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান এখনো তার দুর্নীতি করেই চলেছে। ৫ ই আগস্ট এর পরে স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ এর পতন হলেও এখনো জিয়াউর রহমান খলসি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। বাংলাদেশ থেকে স্বৈরাচার আওয়ামিলীগের লোকজন পালিয়ে থাকলেও এখনো দিব্যি চেয়ারম্যান হিসেবে রয়েছেন আওয়ামী লীগের এই ধূসর, খলসি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান।
খলসি ইউনিয়ন পরিষদের জনগণের প্রশ্ন কি করে এখনো তিনি চেয়ারম্যান রয়েছেন। আওয়ামী লীগের সময় আমাদের করেছেন নির্যাতন লক্ষ লক্ষ টাকা আত্মসা সহ বিভিন্ন অপকর্মের সাথে জড়িত ছিল।
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের ধূসর চেয়ারম্যান কে অতি দ্রুত প্রত্যাহার সহ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করার দাবী, জানিয়েছেন খলসি ইউনিয়ন এর সর্বস্তরের জনগণ। অতি দ্রুত তাকে, চেয়ারম্যান থেকে বহিষ্কার সহ বিভিন্ন অপকর্মের জন্য তাকে দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করার আহ্বান জানিয়েছেন তৃণমূল জনতা।সম্প্রতি খলসি ইউনিয়ন পরিষদের ডিজিইএফ এর চাউল বিতরণ কে কেন্দ্র করে জিয়াউর রহমানের বিরুদ্ধে রয়েছে অসংখ্য অভিযোগ। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ ৫,০০০ টাকার বিনিময়ে কার্ড বিতরণ করছেন ইউপি চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান । গরিব অসহায় ও দুস্থ মানুষের সরকারি খাদ্য বান্ধব কর্মসূচির আওতা দিন চাউল বিতরণ নাম ভাঙ্গিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন। অসহায় এবং দোস্ত মানুষ সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। শুধু তাই নয় জন্ম নিবন্ধন , ট্রেড লাইসেন্স, মৃত্যু, নিবন্ধন, সরকারি সকল ধরনের লাইসেন্সের বিনিময়ে হাতিয়ে নিচ্ছেন একাধিক টাকা যার যথেষ্ট প্রমাণ রয়েছে। তাই খলসি ইউনিয়ন এর সর্বস্তরের জনগণের একটাই দাবি, ইউপি চেয়ারম্যান কে অতি দ্রুত অপসারণ করা হোক। ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের ও সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয়ের সহযোগীকে চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চায় না সর্বস্তরের জনগণ সহ আপামর জনতা।