নিশ্চিতভাবে পাওয়া গেছে ৫ আগস্ট বিকেলে ঢাকার আশুলিয়া থানার সামনে “ইমরান” নামে এক ১০‑বছরের শিশু মাথায় গুলিবিদ্ধ হয়েছিল, তবে সে নিহত হয়নি—অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি আছে এবং ধীরে ধীরে সুস্থ হচ্ছে।
ঘটনাটির বিবরণ
মেয়াদ ও বয়স
৫ আগস্ট বিকেল ৪টায় রাজধানীর একটি ছাত্র–জনতার বিক্ষোভে অংশ নেওয়া ছোট্ট ইমরান (১০ বছর বয়স), পুলিশের গুলিতে মাথায় আঘাত পান।
চিকিৎসা অবস্থা
গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর তাকে ঢাকার সাভার এনাম মেডিকেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। মাথায় রক্তক্ষরণের জন্য কয়েক দফা অস্ত্রোপচার করে, ছেলে বেঁচে যায় এবং বর্তমানে হাসপাতলে চিকিৎসাধীন।জানুয়ারী মাসের ৭ তারিখে ঢাকা সিএমএইচ মেডিকেলে কৃত্রিম খুলি লাগানো হয়েছে।
পরিবারের প্রতিক্রিয়া
ইমরানের মা আইরিন ও ইমরানের বাবা জানিয়েছেন ৫আগস্ট থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত প্রচুর পরিমাণ অর্থ ব্যায় হয়েছে এবং দেশের বাড়ির সম্পদ বিক্রি করে চিকিৎসা করেন। তাছাড়া আরো বলেন যে, “আমি জানি না কেন তারা ওকে গুলি করল … সে তো একটা শিশু!”––তিনি মামলা করেছেন এবং ইমরানের পরিবারের উপর হুমকির কথা বলেছেন
এই কথা স্থানীয় জনগণ এবং সাংবাদিক ভাইদের একথা জানান।
সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট
জাতিসংঘের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, চলমান বিক্ষোভে ১৮০-এরও বেশি শিশু গুলিবিদ্ধ বা নিহত হয়েছে—ইমরানের ঘটনাও এরই এক অংশ।
বিষয় তথ্য
তারিখ ও সময় ৫ আগস্ট, বিকেল (প্রায় ৪টা)
স্থান আশুলিয়া থানার সামনে
বয়স ১০ বছর
আঘাত মাথায় গুলি লেগে বেঁচে আছে।
চিকিৎসা ঢাকার সাভার এনাম মেডিকেল হাসপাতালে অস্ত্রোপচার করে বর্তমানে উন্নতির পথে
থেকে ও রাজনীতি একটি চক্র ইমরানকে ৩বছর একটি মেয়ে দিয়ে, ধর্ষণের অভিযোগ দিয়ে ৪দিনের জেল সাজা দিয়ে এই ১০বছরের ইমরানের মাথায় ইনফেকশন দেখা দিয়েছে।
ইমরানের পরিবারের চিকিৎসা ও নিরাপত্তার ব্যাপারে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া নিশ্চিত হওয়া উচিত।
যে কেউ যিনি এই ঘটনার সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত—যেমন স্থান থেকে ছবি, ভিডিও, সাক্ষী—তাদের দেওয়া তথ্য সংবাদে ঘোষণা করলে ও কেউ সাহায্য হাত বাড়িয়ে দেয়নি।
সরকার বা স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাগুলিকে শিশুর পুনর্বাসন, মানসিক পরিচর্যা এবং ইমরান ও ইমরানের পরিবারকে অর্থ ও প্রশাসনিক সাহায্য নিশ্চয়তা দিতে আহ্বান জানানো হচ্ছে।